BIRBHUMI BARTA

BIRBHUMI BARTA [ ELECTRONIC MEDIA PORTAL ]

Popular Posts

টানা ৪ মাসের অন্ধকার-পক্ষ পেরিয়ে অবশেষে সূর্যোদয়! অন্ধকারের উৎস হতে...

টানা ৪ মাসের অন্ধকার-পক্ষ পেরিয়ে অবশেষে সূর্যোদয়! অন্ধকারের উৎস হতে...

 Antarctica: টানা ৪ মাসের অন্ধকার-পক্ষ পেরিয়ে অবশেষে সূর্যোদয়! অন্ধকারের উৎস হতে...


টানা ৪ মাসের অন্ধকার-পক্ষ পেরিয়ে অবশেষে সূর্যোদয়! অন্ধকারের উৎস হতে...



এ যেন আক্ষরিক অর্থেই অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো। টানা চার মাস কালো পিচের মতো অন্ধকার। ছিল শীত ঋতুর রমরমা। এবার শীত শেষ, অন্ধকার-পক্ষ শেষ, এবার তিমিরবিদার উদার অভ্যুদয়।  



#বিদেশ:ব্যুরো রির্পোট,বীরভূমি বার্তা,২৩ আগস্ট:

#Antarctica: ৪ মাসের অন্ধকার-পক্ষ পেরিয়ে অবশেষে সূর্যোদয়! অন্ধকারের উৎস হতে...


মে মাসে শুরু হয়েছিল দীর্ঘ রাত্রির যুগ। শেষ হল এই অগস্টে। কাটল শীত। কাটল অন্ধকারও। আন্টার্কটিকায় এখন ভোর। এই সময়েই গবেষকেরা যাবেন এখানে। নতুন করে রিসার্চের কাজ সারবেন। না হলে মাইনাস ৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে কী সম্ভব? না, তখনও থেমে থাকে না গবেষণা। সেই শীতার্ত অন্ধকারও গবেষণার জন্য আদর্শ। বিশ্ব প্রকৃতির কত কিছুর বিষয়ে যে জানা যায় সেখান থেকে। কিন্তু আলোর স্পর্শ মানুষের কাছে সব সময়েই আনন্দের। ফলে, সূর্যোদয়ের পরে আন্টার্কটিকায় এ যেন আক্ষরিক অর্থেই অন্ধকারের  উৎস হতে  উৎসারিত আলোর সময়-পর্ব। টানা চার মাস কালো পিচের মতো অন্ধকার। ছিল শীত ঋতুর রমরমা। এবার শীত শেষ, অন্ধকার-পক্ষ শেষ, এ যেন সত্যিই তিমির বিদার উদার অভ্যুদয়।

একটি ছবি এই সময়ে খুব ঘুরে বেড়াচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। হানস হ্যাগসন। একজন চিকিৎসক। তিনি আন্টার্কটিকার দিগন্তে নতুন সূর্যোদয়ের এক মনোমুগ্ধকর ছবি তুলেছেন। ছবির সঙ্গে খুব সুন্দর মন্তব্যও করেছেন তিনি। খুব দার্শনিক সেই মন্তব্য। তিনি লিখছেন-- সময় এখানে বড়ই আশ্চর্য জিনিস, একই সঙ্গে তা যেমন খুব ধীর তেমনই দ্রুতগামী। আর হয়তো কয়েকদিনের মধ্যেই আমরা  সূর্যকে পাব। ৭৫ ডিগ্রি দক্ষিণে অবস্থানকারী এই আমরা তখন সাদরে বরণ করে নেব নতুন সূর্যকে। নতুন করে উল্লসিত হব আমরা। আর এই নবোদিত সূর্যের সান্নিধ্যই আমরা হয়তো আমাদের অ্যাডভেঞ্চারের কাজেরও একেবারে শেষ পর্যায়ে এসে উপনীত হব।

হানস হ্যাগসন একজন বায়োমেডিক্যাল রিসার্চার। প্রবল শীতের মধ্যেও তিনি এখানে কাজ করে গিয়েছেন। তাঁর কাজটা খুব অদ্ভূত। যাঁরা এখানে গবেষণার কাজে রয়ে গিয়েছেন সেই সব বিজ্ঞানীদের ইউরিন, স্টুল স্যাম্পেল পরীক্ষা এবং রক্তেরও নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা। এই উদ্দেশ্যে যে, এই চরমভাবাপন্ন জলবায়ুতে জনবিচ্ছিন্ন অবস্থায়, প্রায়-বন্দি পরিস্থিতিতে কী ভাবে সাড়া দেয় মানুষের শরীর। তাঁর এই গবেষণার ফলাফল আসলে কাজে আসবে নাসার মহাকাশচারীদের, যাঁরা মহাশূন্যে প্রায় সমধর্মী আবহাওয়াতেই কাটাতে বাধ্য হন।

বিশ্ব যেখানে মোটামুটি চারটে ঋতুকে পায়, আন্টার্কটিকা সেখানে মাত্র দুটি। গ্রীষ্ম ও শীত। বছরের ৬ মাস এখানে দিনের আলো, যেটা গ্রীষ্ম; আর বাকি ৬ মাস রাত, যেটা শীত।




বীরভূমি বার্তা আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা খবর পড়ুন বীরভূমি বার্তা ওয়েবসাইটে।

Tags:

Antarctica

0 Response to "টানা ৪ মাসের অন্ধকার-পক্ষ পেরিয়ে অবশেষে সূর্যোদয়! অন্ধকারের উৎস হতে..."

Post a Comment

Ads on article

Advertise in articles 1

advertising articles 2

Advertise under the article